টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চলমান আসরে ফাইনালের আগেই হয়েছে দুটি সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের বিপক্ষে রাইলি রুশো ও শ্রীলংকার বিপক্ষে শতক হাঁকান নিউজিল্যান্ডের গ্লেন ফিলিপস।
তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চলমান অষ্টম আসরসহ মোট ১০ জন ব্যাটসম্যান ১১টি সেঞ্চুরি হঁকিয়েছেন। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের তারকা ক্রিকেটার ক্রিস গেইল হাঁকান দুটি। তিনি ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১১৭ আর ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেন অপরাজিত ১০০ রান।
ভারতের সাবেক তারকা ক্রিকেটার সুরেশ রায়না ২০১০ সালের বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেন ১০১ রানের ইনিংস।
শ্রীলংকার কিংবদন্তি ক্রিকেটার মাহেলা জয়াবর্ধনে ২০১০ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১০০ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক তারকা ক্রিকেটার ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ২০১২ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১২৩ রান করেন।
ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলস ২০১৪ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে ১১৬ রানের লড়াকু ইনিংস খেলেন।
পাকিস্তান ক্রিকেট দলে সাবেক হয়ে যাওয়া তারকা ওপেনার আহমেদ শেহজাদ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে অপরাজিত ১১১ রানের ইনিংস খেলেন।
বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি হাঁকান তামিম ইকবাল। দেশসেরা এই ওপেনার ২০১৬ সালে ওমানের বিপক্ষে খেলেন ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংস।
বিশ্বকাপের গত আসরে শ্রীলংকার বিপক্ষে ১০১ রানের ইনিংস খেলেন ইংলিশ তারকা ওপেনার জস বাটলার।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেন ১০৯ রানের ইনিংস। এরপর শ্রীলংকার বিপক্ষে ১০৪ রানের ইনিংস খেলেন নিউজিল্যান্ডের গ্লেন ফিলিপস।